শোক – লেখা- তাসমিয়া তহুরা

ভোর কি আসবে না ? ভয় কি কাটবে না ? অন্ধকার টানেলের শেষ প্রান্ত কোথায় ? আমি নিষ্পেষিত জনতার পদধ্বনি শুনতে পাই । আসবে কি

ভাবুক সেই ছেলেটি রাচনা-প্রহ্লাদ কুমার প্রভাস (P.k) অতি সাধারণ একটি গ্রামের অতি থেকে অতি সাধারণ একটি ছেলে। অতি দরিদ্র ও গরীব পরিবারে তার জন্ম। সবসময়ই

নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আজি এ প্রভাতে রবির কর              কেমনে পশিল প্রাণের ‘পর,       কেমনে  পশিল

আমার সেই ফুলওয়ালি কবি- মোহাম্মদ জিয়াউল হক আমি তো ফুলের ঝুরিওয়ালির কথা খুব মনে করে আজও খুঁজি! আমি আজও বিরহ অনলে একাই যুঝি! প্রতিটা প্রভাত!

বেকারের চিঠি কবি – মণিভূষণ ভট্টাচার্য আমার বয়স যে বছর একুশ পূর্ণ হলো – ভোট দিলাম। দ্বিতীয়বার যখন চটের পর্দা-ঢাকা খোপরিতে ঢুকে প্রগতিশীল প্রতীক চিহ্নে

সেই কবে চলে গিয়ে কবি – মোহাম্মদ জিয়াউল হক প্রতিদিন এক পথে চলতাম, কত কথা বলতাম, কত কিছু জিজ্ঞাসের জন্য জমা করতাম। জমাকৃত কথাগুলি ছড়াতো

কবি হেলাল হাফিজের কবিতা যাতায়াত । কেউ জানে না আমার কেন এমন হলো। কেউ জানে না আমার কেন এমন হলো। কেন আমার দিন কাটে না রাত

আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি তুই এসে দেখে যা নিখিলেশ এই কী মানুষজন্ম? নাকি শেষ

আমি কিংবদন্তির কথা বলছি – আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ আমি কিংবদন্তির কথা বলছি  আমি আমার পূর্বপুরুষের কথা বলছি। তাঁর করতলে পলিমাটির সৌরভ ছিল তাঁর পিঠে রক্তজবার

বাতাসে লাশের গন্ধ – রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি, ধর্ষিতার কাতর চিৎকার শুনি আজো আমি

কান্ডারী হুশিয়ার – কাজী নজরুল ইসলাম দুর্গম গিরি, কান্তার-মরু, দুস্তর পারাবার লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি-নিশীথে, যাত্রীরা হুশিয়ার! দুলিতেছে তরি, ফুলিতেছে জল, ভুলিতেছে মাঝি পথ, ছিঁড়িয়াছে পাল,

জেলখানার চিঠি কবি – নাজিম হিকমত, অনুবাদ : সুভাষ মুখোপাধ্যায় ১ প্রিয়তমা আমার তেমার শেষ চিঠিতে তুমি লিখেছ ; মাথা আমার ব্যথায় টন্ টন্ করছে

কবি হেলাল হাফিজ এর কবিতা প্রস্থান এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো, পত্র দিয়ো৷ এক বিকেলে মেলায় কেনা খামখেয়ালী তাল পাখাটা খুব নিশীথে তোমার হাতে